আমাদের ল্যাক্রিমাল গ্লান্ড থেকে যে নোনা রস
নির্গত হয় তাই কান্না। এটা একটি জৈবিক ক্রিয়া। কান্না তিন
প্রকার, বাসালঃ যা চোখ ভেজা থাকতে সাহায্য করে,
রিফ্লেক্সঃ যা পেঁয়াজ কাটার সময় বের হয় আর
ইমোশনালঃ যেটা শারীরিক-মানসিক ব্যাথার কারনে
বের হয়। এই ইমোশনাল কান্নার পেছনে প্রো-
ল্যাকটিন হরমোন কাজ করে যা যা শরীর ব্যাথা বা
কষ্ট পেলে উৎপন্ন করে। এটাই মূল কারন।
কিন্তু মজার কারন হলো, আমরা শিশুকালে আমাদের
দাবী দাওয়া বোঝাতে কেঁদে উঠি কারন তখন এটাই
আমাদের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম যতদিন
পর্যন্ত কথা বলতে না শিখি। কিন্তু তারপরও আমাদের
শরীর-মন সে কথা ভোলে না। সময়-অসময়ে
সে যোগাযোগের মাধ্যম বা রেসপন্স হিসেবে
বা এটেনশন কেড়ে নিতে কান্নাকে ব্যাবহার
করে।